বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
পিআর পদ্বতিসহ ৫ দফা দাবীতে বাগেরহাটে তিন ইসলামী দলের পৃথক বিক্ষোভ কর্মসুচি ১৭ বছর পর বাগেরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন রামপালে মহিলাদের কর্মসংস্থানে কাজ করা হচ্ছে উঠান বৈঠকে -ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম ধর্মীয় সম্প্রীতির উৎসবে হিন্দু-মুসলিমের মিলন মেলা বাগেরহাটে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে যুবকের মৃত্যু ফকিরহাটে পানিতে ডুবে আড়াই বছরের এক শিশুর মৃত্যু ফকিরহাটে ইঁদুর দমন মাসব্যাপি বিশেষ অভিযানে নেমেছে কৃষি বিভাগ চীনে নদী সম্মেলনে যাচ্ছেন বাগেরহাটের পরিবেশযোদ্ধা নূর আলম দস্যু আতঙ্ক নিয়ে দুবলার চরে শুঁটকি পল্লীতে যাচ্ছে জেলেরা

বাগেরহাটে এসএমসির দুই দিনব্যাপী কৃমি প্রতিরোধ ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন

রিপোর্টার- / ৪৫ পড়া হয়েছে
সময়- বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক. বাগেরহাটের ফকিরহাটে সোশ্যাল মার্কেটিং কোম্পানি (এসএমসি) দেশব্যাপী দুই দিনব্যাপী ‘কৃমি প্রতিরোধ ক্যাম্পেইন-এর উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে  লখপুর বাজারের জমজম মেডিকেল হলে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন এসএমসি পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন এসএমসি’র বোর্ড পরিচালক ও সাবেক অর্থ সচিব সিদ্দিকুর রহমান চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তছলিম উদ্দিন খান, এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েফ উদ্দিন নাসির।

উদ্বোধনীতে অতিথিরা ফার্মেসিতে আগত নারী-শিশুদের হাতে কৃমিনাশক ভারমিসিড ট্যাবলেট তুলে দেন। অনুষ্ঠানে এসএমসির প্রধান কার্যালয় ও আঞ্চলিক দফতরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথি ফারুক আহমেদ বলেন, শুধু সরকারের একার পক্ষে কৃমি প্রতিরোধ সম্ভব নয়। এজন্য শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এবং মিডিয়ার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। এসএমসি মা ও শিশুস্বাস্থ্য এবং পুষ্টি সচেতনতায় দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে, ভবিষ্যতেও এই কার্যক্রম চলবে।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক তছলিম উদ্দিন খান বলেন, কৃমির সংক্রমণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে শিশু, কিশোর-কিশোরী এবং গর্ভবতী নারী। তাদের পুষ্টি ঘাটতি ও রক্তস্বল্পতার ঝুঁকি বাড়ে, যা মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহার বৃদ্ধিতে প্রভাব ফেলে।

তিনি আরও বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী বিশ্বে এখনও ১৫০ কোটির বেশি মানুষ কৃমিতে আক্রান্ত।এসএমসি’র হেলথ নেটওয়ার্কের আওতায় দেশের প্রায় ১৮ হাজার সেবাদানকারী কাজ করছেন। তারা ভারমিসিডসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা ও পুষ্টি সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন মা-শিশু এবং কিশোর-কিশোরীদের কাছে। এছাড়া ১৩৭টি উপজেলায় চার হাজার ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তার মাধ্যমে উঠান বৈঠক ও বিদ্যালয় স্বাস্থ্যশিক্ষা কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ