নিজস্ব প্রতিবেদক.দেশে যখনই ক্রান্তিকাল এসেছে। তখনই বিএনপি জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে। যেমনটিদাঁড়িয়েছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। ঠিক তেমনি আমাদের নেতাতারেক রহমানও আজ দেশের ক্রান্তিকালে দেশবাসীর পাশে দাঁড়িয়েছেন। তিনিগতকাল রাতে আমাকে গুলশান অফিসে ডেকে পাঠান, স্কাইপে অনেকক্ষন কথা হয়েছে।তো আমি তার কথায় আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়ি। রাতেই তিনি যে আমাকে জেলা বিএনপিরসদস্য সচিবের দায়িত্ব দিবেন, তা অবিশ্বাস্য হলেও সত্য রাজপথের কর্মীরশ্রম তিনি মূল্যায়ন করেছেন। লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মী সমর্থকদের ভালোবাসায় আজআমি সিক্ত হয়েছি, সব কিছুর জন্য মহান আল্লাহর তালার ওপরে শুকরিয়া,বিএনপির শীর্ষনেতা ও খুলনার রাজনৈতিক অভিভাবকদের অজস্র সালাম ও কৃতজ্ঞতাপ্রকাশ করছি। খুলনা জেলা বিএনপির সদস্য সচিব (ভারপ্রাপ্ত) দায়িত্ব পেয়েখুলনায় আগমনে নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে এস এম মনিরুল হাসান বাপ্পী এসবকথা বলেন।গতকাল বিকেল ৪টায় খুলনার প্রবেশদ্বার রুপসা কুদিরবটলায় হাজার হাজারনেতাকর্মী সমর্থক তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন। পরবর্তীতে তার গাড়ি বহররুপসা ব্রিজ হয়ে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে মিছিল সহকারেদলীয় কার্যালয়ে সামনে অনুষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন। এবংউপজেলা ও পৌরসভা বিএনপি সহ অঙ্গসহযোগী সংগঠন তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছাজানান।এ সময়ে তিনি আরও বলেন, বিগত ১৭ বছরের নেতাকর্মীরা রাজপথে থেকে বিএনপিরঘোষিত আন্দোলন সংগ্রহ সহ সকল কর্মসূচি সফল আমার সাথে থেকে পাশে থেকে সফলকরেছেন। অনেক নেতাকর্মী আমাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদেছে, কেউকে আমি পদ দিয়েমূল্যায়িত করতে না পেরে নিরবে আমিও কেঁদেছি, আমি প্রতিদিন এই পাটি অফিসগলিতে বসেছি, হাজার হাজার নেতাকর্মী সমর্থক আমার সাথে দেখা করেছে, এইদেখা করার অপরাধে অনেকেই কোন কমিটিতে স্থান দেয়া হয় নাই। আমার বিশ্বাসছিলো, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আমাদের রাজপথের ত্যাগঅবশ্যই মূল্যায়িত করবেন। আজ আপনাদের সহযোদ্ধা আপনাদের সামনে দলেরগুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পেয়ে হাজির হয়েছি। কথা দিচ্ছি আপনার সাথে নিয়ে দেশজাতির বিরুদ্ধে সহ ষড়যন্ত্র রুখে দিবো। আমরা ঐক্যবদ্ধ বিএনপি চাই,নির্বাচন কে সামনে রেখে আমরা সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে রাজপথে থেকে বিএনপিরমনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থীকে বিজয়ী করবো।অন্যান্যর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন খুলনা জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি শেখআব্দুর রশিদ, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোল্লা মোশাররফ হোসেন মফিজ, জেলাবিএনপির যুগ্ম আহবায়ক অসিত কুমার সাহা, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আশরাফুল আলমনান্নু, জেলা বিএনপির সদস্য জিএম রফিকুল হাসান, রুপসা উপজেলা বিএনপিরআহবায়ক মোল্লা সাইফুল ইসলাম, বটিয়াঘাটা উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এজাজুররহমান শামীম, রুপসা উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব জাবেদ মল্লিক, সদস্য সচিবফারুক খন্দকার, ডুমুরিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব সরদার আব্দুলমালেক, দাকোপ উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব আব্দুল মান্নান খান, চালনাপৌরসভা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব আল-আমিন সানা, খুলনা জেলা শ্রমিকদেরসভাপতি উজ্জ্বল কুমার সাহা, সাধারন সম্পাদক খান ইসমাইল হোসেন, জেলাযুবদলের সদস্য সচিব শেখ নাদিমুজ্জামান জনি, জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্যসচিব আব্দুল মান্নান মিস্ত্রী, জেলা জাসাস সভাপতি শহিদুল ইসলাম শহিদ,সাধারন সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, জেলা ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতিমাসুম বিল্লাহ, সহ-সভাপতি মশিউর রহমান, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুলইসলাম। আরও উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান জিকু, মশিউর রহমানলিটন, দীপক সরদার, মোল্লা আইয়ুব হোসেন, রুবেল মীর, মমিনুর রহমান সাগর,ইয়ারুল ইসলাম রিপন, গাজী ফয়সাল আলম, বাহাদুর মুন্সি, দিদারুল ইসলামদিদার, আনোয়ার হোসেন, আইয়ুব কাজী, ফয়সাল আহমেদ, এস্কেন্দার মির্জা, বিকাশমিত্র, ইলিয়াস মল্লিক, শফিকুল ইসলাম বকুল, প্রভাষক আইয়ুব আলী, শেখ হেলালকাঞ্চন, অরুন গোলদার, ফরহাদ হোসেন, এস এম জাহাঙ্গীর, মতিউর রহমান মামুন,মিকাইল বিশ্বাস, রয়েল আযম প্রমুখ।